অক্ষবাট। আখড়া। অক্ষবাট কিংবা আখড়া মানে অনুশীলনের জায়গা। আস্তানা অর্থে আখড়া শব্দটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আখড়া শব্দটি ব্যায়ামঘর অর্থেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আখড়া শব্দটি সন্ন্যাসীদের আশ্রম অর্থেও ব্যবহার করা হয়। তবে বাংলাদেশের মানুষ কোনো প্রকার আগার পাগার চিন্তা না করে আখড়া বলতে এক কথায় বুঝে পাগলদের মদ গাজা খাওয়ার জায়গা। হুমায়ূন ফকির একজন লালন প্রেমিক ছিলেন। এখনো হয়তো আছেন। কারন শক্তির বিনাশ নেই। তবে শক্তির রূপান্তর রয়েছে। তাই 'হয়তো' শব্দটি ব্যবহার করেছি। মানুষ মরে গেলে মানুষই থাকে কিনা তা নিয়ে ব্যাপক বাহাস হতে পারে। কারন প্রজাপতি যা থেকে জন্ম হয় তার প্রতি আমার ঘৃনাবোধ রয়েছে কিন্তু প্রজাপতির প্রতি আমার আসক্তি প্রবল। হুমায়ূন ফকির আজ পর্দার আড়ালে। তিনি যখন জীবিত ছিলেন তখন তার সাথে আমাদের প্রথম দেখা এমনই দিনে আজ থেকে সাত
Tag: সরকার আমিন
মৃদু বেদনার হাসপাতালে
‘মৃদু বেদনার হাসপাতালে’ একটি কাব্যময় হাসপাতাল। এখানে সরকার আমিন প্রেমের ঔষধের মার্কেটিং করেছেন। এখানে সরকার আমিন যতটা না কবি তার চেয়ে অধিক আত্মার বিজ্ঞানী। সরকার আমিন তার জীবন নিয়ে নীরিক্ষা করেন প্রতিনিয়ত। কবিতাইও। প্রেম, চুমু, মমতা, বৃষ্টি, মেঘ, মৃত্যু, জ্বর সরকার আমিনের একান্নবর্তী কবিতাপরিবারের প্রাত্যহিক সদস্য। ‘মুগ্ধতা বিনা নিষিদ্ধ হোক বিবাহের ঘর মুগ্ধতা বিনা বুঝা যায় না দেহের জ্বর’ ছন্দের আড়ালে নীতিমালা প্রেরন করছেন সরকার আমিন। সমাজের জন্যে কবির উপদেশ তো থাকতেই পারে। কবি তো মাটির মানুষ, মঙ্গলগ্রহের বালু না। সরকার আমিন বলছেন ‘সূর্যাস্তের ঘ্রাণ এসে লাগে প্রাণে’— এই যে চিত্রকল্পের নীরব ব্যবহার তা আমরা জীবনানন্দ দাশের কবিতায় ব্যাপক দেখতে পাই। উপমান উপমিত সমাস জীবনের বাইরে এসে অনুভূতি জীবনপ্রবনকে চিত্রকল্প করে তুলার প্রয়াস সরকার আমিনের ভাষাবিন্যাসে প্রবল। তার কবিতা পাঠপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে সহজেই
গন্তব্য, প্রশান্তি বাড়ি
শীতের সকাল। স্নানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমিন ভাইয়ের ফোন। পরীক্ষা আছে কিনা জানতে চাইলেন। জানালাম পরীক্ষা নেই। বললেন বাংলামোটর অবস্থান করতে। জাস্ট এগারটায়। কারন জিজ্ঞেস করিনি। প্রশ্ন আসতে পারে কেন কারন জিজ্ঞেস করিনি। বন্ধু কখনো বন্ধুর কাছে ব্যাখ্যা চায়না। বন্ধু যদি ব্যাখ্যা দেয় তবে তা বোনাস। ব্যাখ্যাকে আমি ছোট্ট করে দেখছি না। ব্যাখ্যাবিদ যারা আছেন বিষয়টি তারা দেখবেন। এখনো আমি বন্ধুত্বের জায়গাটিকে উপলব্ধির আতুঁড়ঘর মনে করি, যেখানে কেরাবান-কাতিবানের প্রবেশাধিকার নেই। হল থেকে বের হলাম। প্রকৃতিতে পা রাখি। প্রকৃতি অপূর্ব একা। কুয়াশা আর রোদকে ব্লেন্ডারিং করলে যে দৃশ্যটি দেখা দিবে আজকে কিন্তু প্রকৃতির এমন অবস্থা। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সামনে আমরা অবস্থান করছি। আমরা বলতে আমি, আমিন ভাই, জীবন চৌধুরী। গাড়ি নিয়ে আসতেছেন মিন্টু ভাই। জাপানি কোম্পানির গাড়ি। চার জনের কাফেলা। অবশ্যই অযান্ত্রিক গল্পে জগদ্দলও একটি চরিত্র। সেই হিসেবে পাঁচ