জীবন যদি পূর্ণ লেখকময় না হয় তাহলে আস্ত লেখা উপহার দেয়া অসম্ভব। উপহার! হ্যাঁ। কারণ লেখার কোনো বিনিময় মূল্য হয় না। লেখক লেখেন একধরনের সৌন্দর্যচেতনা থেকে। চেতনার মূলে থাকে একান্ত নিজস্ববোধ। জন্মপরিচয়ের বাইরেও লেখক আলাদা পরিচয় খোঁজেন, চেনা-জানা পৃথিবীর বাইরে আলাদা জগতের সন্ধ্যানে থাকেন। এখানেই জেলে আর লেখকের পার্থক্য! জেলে জল থেকে মাছ কেড়ে আনেন। উদ্দেশ্য বৈষয়িক। লেখক জীবনের ভেতরে মাছ খোঁজ করেন। উদ্দেশ্য সংকটাপন্ন আমির একটি স্বাতন্ত্র্য আবহ। ইনডিভিজুয়্যাল টেলেন্ট বলতে যা বুঝানো হয় তার সাথে বর্তমান থাকা। ফলে জেলে যখন মাছ খোঁজতে গিয়ে মাছই পান; লেখক তখন মাছ খোঁজতে গিয়ে নিজেকে হারান। একটি বীজ যেমন দেহকে হারানো পর একটি বৃক্ষশাখা জন্ম দেয় তেমনি লেখক নিজেকে অনেকবার হারানোর পর শংকরময় এলাকার অবসান ঘটনায়। আবিষ্কৃত হয় জাত লেখকসত্তা। যারা আক্ষেপগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। যাদের স্বপ্নযাত্রার
You are here
Home > Posts tagged "লেখকসত্তা"