রেজা ভালো হয়ে যাও। এখন গভীর রাত। সকাল হবার আগেই ভালো হয়ে যাও। পয়সা টয়সা লাগবো না। চোখ বন্ধ করে হৃদয়ের কথা শুনে দেখো বোবা পৃথিবী অযথা চিল্লায়। পুঁটি মাছ নাচে অযথা বেশি, বৃদ্ধ চাচার কন্ঠে থাকবেই কাশি। তোমার আকাশ এখনো অসীম, এখনো শতভাগ ব্যবসায়ী হতে পারনি, ভালো হবার সুযোগ আছে তোমার শতভাগ। কূপকে যারা মৃত্যুর ফাঁদ ভেবেছিল তারা জানে না কূপ কেমন করে অসহায় ইউসুফকে নবী বানায়, রাজা বানায়; তারা জানতেও পারবে না। তারা কেবল নিজের ভেতর গর্ত খুঁড়ে খুঁড়ে একদিন ভালো মানের কূপ হয়ে যাবে। তুমি গর্তের সন্ধানে মাটির ঢেলার সাথে মিশে যাবে তা সে চায় না, তোমাকে সে আগুনে দিবে তবে মাটির চেয়ে আরও শক্তিশালী করার জন্যে। সে তোমাকে ধীরে ধীরে তার দিকে নিয়ে যাবে, তুমি বুঝতেও পারবে না। তুমি
Tag: রেজা
প্রাচীন নীরবতা
এক প্রাচীন নীরবতা জানালা দিয়ে বাতাসের মতো তানহা তানহা ডাক তুলে অন্ধকারে আসন রেখেছে। বিতনু প্রিয়ার মুখ মনের ঘরে শব্দ করে ডাকে। আকাশ নেই আজ— নেই আকাশের ছাদ। কম্পিউটার খুলে বসে আছে রেজা। মনিটর থেকে ভেসে আসছে হাসির বাথান— দেবী মনসা ছদ্মবেশাসন। রেজা কেনো হাসে— তাও মাঝরাতে!? তার চোখে কেনো লাল রঙের বাতিঘর-সুখ!? সকাল ঘুমাতে যাবে— রাত জেগে উঠবে— একটা চাঁদ একাই জীবনভর— ব্যাজোক্তি কালে মানুষের মৃত্যু অনিবার্য— মৃত্যু যেনো মৃত্যু নয় ঠিক যেনো শীতের চাদর— উষ্ণ আরাম শরীরের জীবন। গাছের পাতা অটো নৃত্য করে। মাঝরাতে। বাতাসের সাথে। অতিথি অতীত সুদূরমগ্ন বিষন্ন বিকাল পাখি হয়ে বর্তমানের মাঠে রাখালি বিতান কন্যা। এই মিষ্টি বাতাস এই মিষ্টি আলো-চাঁদ-খেলা গোল গোল শব্দের স্বপ্নমায়া ছায়া মাল্টিপ্লাগে জমে থাকা সতর্ক লাল চোখ— ডাকে অবিরাম প্রতিদিন প্রতিনিয়ত প্রতিক্ষেত্রে প্রতিক্ষণ— এই মাঝরাতে ট্রেনের শব্দ কানের কাছে