An angel has been a devil just for a flea-bitten business just for denying the authority. Authority having a strong power turns right into wrong. Always the supreme writes a stunning history (his story, not her story) of his winning time. So political opinion is personal most of the time, even the so-called doctrine. Sometimes opinion is a parcel bomb to make a grave of reality. Reality is you and me, and reality is false den sometime paranoia is also a reality when the reality is beyond the partner. So the devil is the device process of the mentality, Jimmy of the authority.
বৈঠক ঘর
মারিয়া আর ম্যারাথনের গল্প
অসুস্থ। আমি অসুস্থ। অসুস্থ বলতে লোজ মোশন। অসুস্থ অবস্থায় জানতে পারি (০৪/০৩/২০২০) বাংলাদেশ ম্যারাথন আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘Uttara 10k’ নামে একটি দৌড় ইভেন্ট। রেজিস্ট্রেশনের সময় শেষ। এখন কী হবে!? ছয় তলার এন্টম আমার নিরাশার বালুচরে আশা জাগায়। তার মাধ্যমে জানতে পারি স্পট রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ রয়েছে। বাহ! খুবই ভালো সংবাদ। কিন্তু কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার কোনো মাধ্যম খুজে পাচ্ছি না। ০৫/০৩/২০২০ সন্ধ্যা চারটার দিকে গাজীপুরের আরিফ ভাইকে ম্যাসেজ করি। ভাই দিয়ে দিলেন কর্তৃপক্ষের নাম্বার। পার্থ দাকে ফোন দিলাম। দাদা গ্রিন সিগন্যাল দিলেন। শ্যামলি থেকে স্পটে আসতে আসতে পাচটা বিশ। পেটের গুরুর গুরুর ডাক বর্তমান রয়েছে। রাতে ঘুম হয়েছে এক থেকে দেড় ঘন্টার মতো। মনে সাহস ছিল বর্তমান। জাস্ট ছয়টায় ম্যারাথন শুরু হলো। দৌড় দেয়ার সাথে সাথে মনে হচ্ছে পা চলবে না। মনে সাহস
তিতাস একটি ট্রেনের নাম
তিতাস একটি ট্রেনের নাম। ব্রাহ্মনবাড়িয়া থেকে ঢাকা, ঢাকা থেকে ব্রাহ্মনবাড়িয়া তিতাস দৌড়ঝাঁপ করে। রেজা তিতাস ট্রেনের যাত্রী। রেজা ট্রেনে ওঠা মানে একটি সাধারন ক্লেশে ঘটনার কথা বলবেই। অর্থাৎ টিটির সাথে দেখা অথবা সুন্দরী কোনো নারী তার চোখে চোখ রেখেছে কিংবা ভাড়া না দিয়ে রেজা কেমন করে চকলেট মার্কা হাসি দিয়ে টিটিকে বিদায় করেছে, ইত্যাদি ইত্যাদি। ঘটনা সত্য— রেজা এমন আত্মরতি মুগ্ধতায় প্রায় ভোগে। তিতাস একটি ট্রেনের নাম। কমলাপুর থেকে ব্রাহ্মনবাড়িয়া পর্যন্ত তেইশ স্টেশন তার এলাকা। রেজা ভৈরব থেকে ট্রেনে ওঠেছে। যাবে নরসিংদী। গতকাল সে বাড়িতে ছিল। টানা পনেরো দিন ইন্ডিয়া জার্নির পর রেজার শরীরে হালকা পাতলা ক্লান্তি। কিন্তু রেজা তিতাস ট্রেনে কোনো সিট পাইনি। দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিদিনের মতো রেজার ট্রেন জার্নি বর্ননায় যিনি আসেন তিনি আসলেন। মানে টিটি আসল। কোথায় যাবেন? নরসিংদী। ভাড়া কত? টিটি
জাত লেখকসত্তা
জীবন যদি পূর্ণ লেখকময় না হয় তাহলে আস্ত লেখা উপহার দেয়া অসম্ভব। উপহার! হ্যাঁ। কারণ লেখার কোনো বিনিময় মূল্য হয় না। লেখক লেখেন একধরনের সৌন্দর্যচেতনা থেকে। চেতনার মূলে থাকে একান্ত নিজস্ববোধ। জন্মপরিচয়ের বাইরেও লেখক আলাদা পরিচয় খোঁজেন, চেনা-জানা পৃথিবীর বাইরে আলাদা জগতের সন্ধ্যানে থাকেন। এখানেই জেলে আর লেখকের পার্থক্য! জেলে জল থেকে মাছ কেড়ে আনেন। উদ্দেশ্য বৈষয়িক। লেখক জীবনের ভেতরে মাছ খোঁজ করেন। উদ্দেশ্য সংকটাপন্ন আমির একটি স্বাতন্ত্র্য আবহ। ইনডিভিজুয়্যাল টেলেন্ট বলতে যা বুঝানো হয় তার সাথে বর্তমান থাকা। ফলে জেলে যখন মাছ খোঁজতে গিয়ে মাছই পান; লেখক তখন মাছ খোঁজতে গিয়ে নিজেকে হারান। একটি বীজ যেমন দেহকে হারানো পর একটি বৃক্ষশাখা জন্ম দেয় তেমনি লেখক নিজেকে অনেকবার হারানোর পর শংকরময় এলাকার অবসান ঘটনায়। আবিষ্কৃত হয় জাত লেখকসত্তা। যারা আক্ষেপগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। যাদের স্বপ্নযাত্রার
Famous Mistake
Heard that man lives on hope. Found that hope is the bridge of man onto the walk of time. Time is a country where everything born not ready to die. System of generating one after one, before after last. The word dally in the dictionary wholly embarrassing for the time. An obituary is totally unknown to the time, but time is habituated with the addendum method. We are man, animal and the universe, one term witness of time. We are living on a power that comes from time. The different value of the universe refers to the vacant variance of time. So the meaning we are born the meaning of time expression. An idea of dying with whom dazzle flow living
The notion of my motion
I was within a tableland. The name of my tableland is silence. Now I can walk, am able to utter. But I can’t stare at the tabor of my silence. The earth also cites me that he was also silent. And we were hers. I am puzzled and so on… Now I am the father of time being. An arena has been created for playing. But when, the field is acceded. I have been the player in confidence. Who says me a player? To be a player a ground is needed. Mind is the ever ground for that. He always sends a message to his nearest feelings. So he is a haberdasher so called. I call him alive partner. Alive means not only
আশেক, মাশুক আর মুরশিদের গল্প
মুসলমানরা এই সহজিয়া মাটিতে যেভাবে জায়গা করে নিয়েছে ওস্তাদ শব্দটি সেইভাবেই জায়গা করে নিয়েছে। ওস্তাদ শব্দটি ফারসি শব্দ। ‘ওস্তাদ’ যখন বিশেষ্য তখন শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় গুরু, শিক্ষক, প্রভু। দাউদ নবীর আবৃতি শুনে সাগর থেকে মাছ চলে আসতো। সপ্তাহে একদিন তিনি তার ধর্মগ্রন্থ আবৃতি করতেন। আবৃতির দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ। মাছধরা নিষিদ্ধ— কারন মাছেরা সম্মোহিত— সম্মোহিত প্রানিকে ধরতে নেই। আমিও সম্মোহিত প্রানি ছিলাম, আছি, হয়তো থাকবো। বারবার সম্মোহিত হয়ে আমি ধরা পড়েছি। সম্মোহনের স্থান, সময় ভিন্ন থেকে ভিন্নতর হয়েছে। কিন্তু সম্মোহিত হয়েছি এই আকাশের নিচে, চোখের সামনে কিংবা মনের ভেতর— কতবার যে সম্মোহিত হয়েছি আর বুকের ভেতর পানি শুকিয়ে যাওয়া নদীর মতো রেখা চিহ্ন রয়ে গেছে তার দিকবাল বা স্মরনসভা আমার স্মৃতির আয়োজন সভায় এতটুকু মনে পড়ে না— ‘ব্যথা দিয়ে কবে কথা কয়েছিলে পড়ে
লিলিথ
লিলিথ। যায় আভিধানিক অর্থ ডাইনি। হ্যাঁ। ডাইনিটি এ্যাডামের মনকে ছন্নছাড়া করেছে। আজও এ্যাডাম লিলিথটানে উদাসীন। আমৃত্যু এ্যাডামের জীবনে লিলিথ অধরা। তাইতো এ্যাডামের প্রতিনিধি প্রত্যেক মানুষের জীবনে একজন লিলিথ থাকে যাকে সে পায় না। একজন ইভ থাকে যাকে নিয়ে সে সংসার করে। এ্যাডামের একা একা ভালো লাগে না। দেহসাথী প্রার্থনা করা হলো। আবেদন মঞ্জুর। সমস্ত সৌন্দর্যের সার বস্তু থেকে তৈরি করা হলো লিলিথকে। সুন্দরী লিলিথ বড় বেশি অহংকারী। মিলনক্ষণে এ্যাডামের নিচে শোতে তার আপত্তি। এ্যাডাম লিলিথকে বাধ্য করতে চায়। কিন্তু লিলিথ বাধ্যগত হওয়ার না। ফলস্বরূপ দুজন দুপথে দুভাবে! শেষ হয় তাদের মিলনস্পর্শ। শুরু হয় বিরহ স্পর্শকাতরতা। লিলিথ-এ্যাডাম এই কাহিনিপ্রবাহটি মেসোপটেমিয়া হিব্রু মিথলজির অংশবিশেষ। ভারতীয় কিচ্ছা-কাহিনিতেও একজন লিলিথ সজ্জিত সজীব। এখানকার লিলিথের নাম তিলোত্তমা। বিশ্বকর্মা সৌন্দর্যের মাখনে তিলে তিলে তাকে গড়েছেন। পুরুষের অর্ধঅংশ হতে নয়।
স্বরসতী
আকাশ। আজ কত দূরে। অথচ একদিন এই আকাশ হাতের কাছে ছিল। তখন আজকের মতো এতো মানুষ ছিলনা। মানুষ বলতে কেবল আমাদের পরিবার। ঠাকুরমা ছিলেন আমাদের পরিবারের সবচেয়ে লম্বা মানুষ। ঠাকুরমার রাগও ছিল খুবই বেশি। তাঁর একটি সুন্দর বদভ্যাস ছিল। আর তা হল খুব সকালে ঘুম থেকে উঠা, আমাদেরকে উঠানো। একদিন সকালে তিনি উঠোন ঝাড়ু দেয়ার কাজে ব্যস্ত। ঐ দিন আকাশটা কেন যেন আরো একটু নিচে নেমে আসে। ঠাকুরমা যখন সোজা হয়ে দাঁড়ায় তখনই আকাশের সাথে ধাক্কা খায়। ঠাকুরমা খুব বিরক্ত হচ্ছিলেন। ইয়া আলী বলে আকাশকে দিলেন এক ঝাড়ুমধ্যম। আকাশ আবার যথেষ্ট ব্যক্তিত্ববান। খুব লজ্জা পেল। আকাশ সিদ্ধান্ত নিল আর না, আর পৃথিবীর মানুষের কাছাকাছি থাকা যাবেনা। পৃথিবীর মানুষ হাতের কাছের মূল্যবান কিছু মূল্যায়ন করতে জানেনা। দূরের তুচ্ছ কিছু নিয়ে রাতকে দিন বানাতে পারে। যেই
উল্টোরথ
তিনি উপোস থাকবেন, মাঝে মাঝে ইফতার করবেন, তাও আবার ধার করা টাকা দিয়ে। কারন তিনি লেখক। উপোস না থাকলে তো লেখক হওয়া যায় না, মানুষের কষ্ট অনুধাবন করা যায় না। তাঁর বউ এক শাড়ি দিয়ে বছর শেষ করে দিবে। কারন তার স্বামী লেখক। তাঁর সন্তান টাকার অভাবে ফাইনাল পরীক্ষা দিতে পারবে না। কারন একটাই তার বাবা লেখক। তাঁর বাবা ভালো একটি পাঞ্জাবি কিনতে পারবে না, ভালো পোশাকের অভাবে নামাযের শেষ কাতারে তাঁর জায়গা। কারন তিনি লেখকের বাবা। আর তিনি মাঠ দিবেন, মাঠে মঞ্চ তৈরি করে দিবেন, মঞ্চে কিছু লোক বক্তৃতা দিয়ে খ্যাতি অর্জন করবে, কিছু লোক মঞ্চে ওঠতে না পারার ব্যর্থতায় লেখার খাতাটিকে বক্তব্যের মঞ্চ বানাবে। তাহলে তিনি কে? তিনি আমাদের সবার হুজুর, হুজুরে আযম বিত্তবান, অর্থবান ভদ্রলোক। তিনি পালঙ্কে আরাম করে বসবেন, জর্দা দিয়ে