একটি স্মৃতির কথা বলা যেতেই পারে। স্মৃতি আসলে মাছের মতো যতোক্ষণ মনজলে ডুবে থাকে ততোক্ষণ তরতাজা থাকে। স্মৃতি কিন্তু একটি নামও হতে পারে। স্মৃতি কখনো ছেলেদের নাম হবে না। নামের বৈষম্য পৃথিবীতে আমার কাছে বৈষম্যের মা। শিশুকাল থেকেই একজন মানুষ দুটি পরিচয়ে বড়ো হতে থাকে -- ছেলে অথবা মেয়ে, মানুষ ব্যতিত অন্য কোনো প্রাণির মধ্যে এই বিষয়টি এতো তীব্রভাবে পরিচয়প্লেট হিসেবে অবস্থান করে না। মাঝেমধ্যে দেখি বিড়ালের বাচ্চা জন্ম হলে ওলা বিলাই দুই একটি বাচ্চাকে গুম করে ফেলতে। পরে জানতে পারি গুম হওয়া বাচ্চারা বেটা বিলাই ছিলো। বেটা বিলাই বেটা বিলাইকে সহ্য করতে পারে না। ওলা বিলাই বাচ্চাদের গুম করে নিয়ে প্রথমে গলায় আঘাত করে, পরে ইন্দুর যেভাবে খায় সেভাবে সে বেটা বেলাইকে খাইতে থাকে। ওলা বিলাই কিন্তু মেয়ে বিলাই বাচ্চাকে
Author: Naeed
রেললাইনের পাথর
তুমি কি ভুলে গেছো তুমি কি ভুলে গেছো বিছানো সে রাত পাখিদের ঘরে ফেরা হয়নি হয়নি হয়েছে আমাদের প্রভাত।। প্রবাল ভেসে যায় ভেসে যায় থেকে যায় থেকে যায় রেখে যায় রেখে যায় আমাদের রাত।। গল্প জমা হলে মেঘেদের দেশে গেলে বৃষ্টি হয়ে ঝরে সৃষ্টি হয়ে ঝরে গল্প বিরাট ।। চোখে চোখে কথা বলা ইশারায় পথ চলা মনে মনে গন্ধ তুলা দুটি মন এক হয়েছে দুটি মন এক রয়েছে হয়েছে লোপাট।।
আমাদের সিন্দাবাদ আমাদের নদী জল জোছনা
সিন্দাবাদ টুর। আমাদের সিন্দাবাদ টুরের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আলাদা বৈশিষ্ট্য। সচারাচর আমরা যে টুর দিয়ে থাকি সিন্দাবাদ টুর তার থেকে আলাদা। সিন্দাবাদ নামটি নেয়া হয়েছে আরব্য রজনীর গল্পাংশ আলিফ লায়লা থেকে। আলিফ লায়লার সিন্দাবাদ খুবই আল্লাভক্ত মানুষ। আল্লা তার কথা শুনে। সিন্দাবাদ নাবিক। মূলত সে আল্লার প্রেরিত একজন মহাপুরুষ। এই মহাপুরুষ পৃথিবীর অপরাধচক্র দমন করার জন্যে সাগর টু সাগর কাফেলা নিয়ে টুর করে থাকে। আমাদের সময়ের, আমাদের শৈশবের নায়ক আলিফ লায়লার সিন্দাবাদ। এই সিন্দাবাদ ভ্রমনে আমরা আমাদের শৈশবের নায়ক সিন্দাবাদের বিভিন্ন দিক বর্তমান সামাজিক বিশ্লেষণে আলোচনা করে থাকি। আমাদের সিন্দাবাদ টুর শুরু হয় দুই হাজার উনিশ সালের কোরবানির ইদের দ্বিতীয় দিন থেকে নাছিরনগরের চৈয়ারকুড়ি গ্রাম থেকে। চৈয়ারকুড়ি গ্রামটি মহাগঙা আর সিংরা নদীর আদুরে লালিত। এটি মূলত হাওড় গ্রাম। বর্ষাকালে এই গ্রামের
ওয়ান টু ওয়ান
পেরেকের দাগ
ফিরোজা বেগম। গ্রামের সহজ সরল মানুষ। তার তিন মেয়ে এক ছেলে। তার একটি মাত্র স্বামী। স্বামী বাইক দুর্ঘটনায় একটি পা হারায়। ছেলেটি পৃথিবীর সার্কাস বুঝার আগেই সংসারের হাল ধরেছে। ফিরোজা বেগম যথেষ্ট সুন্দরীও বটে। সে কোনোদিন স্কুলের বারান্দায় যায়নি। নারী যখন সুন্দরী হয় এবং অশিক্ষিত হয় তখন গ্রামীন জীবনে এক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। তাছাড়া গরীবের বউ এমনিতেই সবার ভাবী। তাছাড়া সম্পদ যেখানে থাকে সেখানে পিঁপড়ার দলাদলি ভয়ঙ্করভাবে লক্ষ করা যায়। পুরুষতন্ত্র নারীকেও সম্পত্তি মনে করে। সুন্দরী নারী ত শুধু সম্পত্তি নয় সম্পদও বটে। অশিক্ষার অভিশাপ, সুন্দর দেহের অভিশাপ, দারিদ্র্যের অভিশাপ নিয়ে ফিরোজা বেগমকে অনেক জটিল কুটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। প্রত্যেকটি পরিস্থিতি টেকেল দিতে তার মৃত্যুর মতো যন্ত্রনা সহ্য করতে হয়। মৃত্যু যন্ত্রনা কেমন জানি না কিন্তু যত যন্ত্রনার
কাপড়ের ছায়ায় মানুষের গন্ধ
জলের সাথে মিশে যাওয়ার পর অনেকদিন দেখা হয় না আমাদের। পুরাতন পথে ঘর নির্মান করে দ্রোনাচার্য দেবব্রত ভীষ্ম সূর্যসন্তান কর্ন। পুরাতন পথের অলংকার তারা। পুরাতন পথে হাঁটে না বাসুদেব। পুরাতন পথে প্রাসাদ নির্মান করে অহংকার করতে চায় না অর্জুন ভীম যুধিষ্ঠির নকুল সহদেব। বাতাসের শব্দ থেকে যারা কিছু নিতে পারে তারা ত নিবেই। ঘরের বাইরেও ঘর থাকে। অহংকার থেকেও মানুষের জন্ম হয়। জ্ঞানরাজ আলীও না খেয়ে থাকে অভাবে। কলমের মুখ থেকেও কখনো কখনো বের হতে থাকে রক্ত। জলের খুব কাছে পাতার নড়াচড়া। মাছ জালে আসবেই। নদী এখনো বেঁচে আছে। ট্রেন চলে না রেললাইনে-- যাত্রী চলে। একলব্য একমাত্র শিষ্য একলব্য একমাত্র গুরু। একলব্যই পারে স্বয়ং চলতে ও চালাতে। বর্ষাকাল মানেই ত জলের মাহফিল। দ্রৌপদীর মাহফিলে পঞ্চ পান্ডব ধর্মের জিকির।
আমার দেখা সিলেট
ক্বীন ব্রীজ। সুরমা নদীর অলঙ্কার। ক্বীন ব্রীজ আসামের গভর্নর মাইকেল ক্বীনের স্মৃতি বহন করে আছে। সুরমাকে নদীর মা বলা হয়। সুরমা নদীর মা বরাক নদী। মণিপুর পাহাড়ের মাও সংসাং হতে বরাক নদীর উৎপত্তি। বাংলাদেশ সীমান্তে নদীটি দুই শাখায় বিভক্ত। উত্তরের শাখাটি সুরমা নদী, আর দক্ষিণের শাখার নাম কুশিয়ারা নদী। সুরমা নদী সিলেট এলাকায় প্রবেশ করে , আর তাতেই সুরমা অববাহিকার সৃষ্টি। ক্বীন ব্রীজ ধনুকের শরীরের মতো বাঁকানো। ব্রীজের উপরিভাগ পিঞ্জিরার মতো। এই ব্রীজে এখনো পাঁচ টাকায় দাস পাওয়া যায় যারা বসে থাকে ব্রীজের গোড়ায়। তাদেরকে ঠেলা বলা হয়। ব্রীজটি যথেষ্ট ঢালু হওয়াতে রিক্সা চালকের পক্ষে রিক্সা উপরে ওঠানো বেশ কষ্টসাধ্য। আর পেসেঞ্জার তো মহা মনিব। তাই রিক্সা যাতে ঢালু খাড়া ব্রীজপথ বেয়ে উপরে ওঠতে পারে সেইজন্য রিক্সার পেছন থেকে ধাক্কা দেয়
তুমির কত রং
Nothing more here is
Alone All alone not at all Alone Alone is heaven Nothing more None Either nothing or anything Alone All alone not at all Alone is heaven Like a sea blind island Like a sun over the night Like a baby within the mother Like a dark over the sun Like a bitter cold within the hub heat water Alone Alone all not at all Alone Alone is heaven Crowd A crowd A crowd is nothing A crowd is just nothing but a crock Alone All alone not at all Alone Alone is heaven Dew point on the sun light Leaf water after the rain A devastated battle field 💔 after the complete war A man is about to die Alone All alone de facto Alone Alone Alone is heaven People want to know more about Want Want Want is everywhere Silence Like a mother dark light Like a titar owl flying Like a mind catching wonderland Like a dazzling owl Butterfly Silence Silence is peace of
আকাশের খবর রাখে না মেঘ
এমন সুন্দর দিনে চলে এসো এসে সুন্দর মনে হলে থেকো যেও আসার স্বাধীনতা যেমন তোমার চলে যাওয়ার স্বাধীনতাও তোমার জোছনা সামনে রেখে কথা বলাবলি বকুলের গন্ধে বর্ষামুখী নদীতমা আকাশের ছাদ নেই জেনো সীমানা নেই তোমার আমার জানালাপাশে বাতাসঘর যেনো সোলেমান পয়গম্বর তোমার হাসির পাশে হৃদয়বাহি গিটার রাতের গভীরে মিউজিক সাতার কলকলিয়ে বয়ে যাবে হৃদয়ে আমার ফুলে ফুলে সুখবিতান দেহনদী পাহাড় ভুলে যাই চলো সংবিধান ভুলে যাক সবাই নিয়মের বানান একটাই জীবন এক হয়ে যাই চলো তুমি আর আমি বাতাসে ঘুরে বেড়াই উপকারী মারী মন্ত্রতন্ত্র থাক পরে মন্ত্রীতন্ত্রী যাক সরে চলো এখনি চলো চলো যাই দূরে বহুদূরে মানুষের ঘর থেকে মানুষের চিন্তা থেকে আরও আরও দূরে কলাগাছের ঘর হবে নদী হবে আমাদের সন্তান মাছেরা বেড়াতে আসবে আমন্ত্রিত মেহমান এই পৃথিবী থেকে একটা কুকুর নিয়ে যাবো কুকুরের মতো বিশ্বস্ত মানুষের পৃথিবীতে নাই আর কিছু চলো প্রেমিক হয়ে উঠি ফুলে মিশে যাই গন্ধ হয়ে পরে থাক যতসব ফায়ারফক্সের কাঠি