...দৌলতপুর গ্রাম থেকে চলে যান কুমিল্লা। সেখানে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সাথে সাথে পুরোদমে চলে ‘দোলনচাঁপা’ লেখার প্রস্তুতি... (দোলনচাঁপার আদি নিবাস নেপাল ও ভারতের হিমালয় অঞ্চল। এটি কিউবার জাতীয় ফুল। এটি ব্রাজিলে প্রথম নেয়া হয় ক্রীতদাস যুগে; যেখানে ক্রীতদাসেরা দোলনচাঁপা গাছের পাতাকে তোষকের মত ব্যবহার করতো। বর্তমানে ব্রাজিলে এর ব্যাপকতার কারণে একে রাক্ষুসে আগাছা হিসেবে অভিহত করা হয়। হাওয়াই অঞ্চলেও একে আগাছা গণ্য করা হয়। স্পেনীয় উপনিবেশ আমলে নারীরা এই ফুলের মধ্যে গোপন বার্তা লুকিয়ে আদান প্রদান করতো)। দুলির আরেক নাম দোলন। প্রমীলার পিতার নাম বসন্ত কুমার সেনগুপ্ত। মায়ের নাম গিরিবালা সেনগুপ্তা। বসন্ত কুমার সেনগুপ্তের আরও দু’ভাই ছিলো। জগত কুমার সেনগুপ্ত তার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা এবং ইন্দ্র কুমার সেনগুপ্ত তার কনিষ্ঠ ভ্রাতা। ইন্দ্র কুমার সেন তার স্ত্রী বিরজাসুন্দরী দেবীকে নিয়ে বসবাস করতো কুমিল্লার কান্দিরপাড়ে। বসন্ত