দেখার তৃষ্ণায় ব্যাকুল এ মন পাওয়ার আশা শুন্যতে দেখার আশায় পাল তুলেছি কোথায় তুমি কোন দেশে মনের আয়নায় তুমি উদয় হওনা প্রিয় হওনা সদয় মন আনন্দে নৃত্য ছন্দে দেখার তৃষ্ণায় ডুবে রই রঙ ছড়িয়ে রঙহীন তুমি রঙহীন রঙে কেমনে চিনি ভাটির কথা উজানে গিলি এক দুই তিন চার সংখ্যা টানি শুন্য সুন্দরে কেমনে মিলি
Month: June 2022
উদাস মেঘের গান
আকাশে বাড়ি বানানোর পর
আকাশে বাড়ি বানানোর পর বাড়ি বানানোর কয়েকদিন পর এবং দুইয়ের সাথে দুই যোগ করার পর যোগফল যখন জনগণের বদলে সরকার হলো তখন ঠিক তখনই পৃথিবীতে নেমে আসে জোছনার প্লাবন চোখে নাকে কানে সাদা আর হরিণ রঙের ফুলের মেলা দূর থেকে ভেসে আসে মানবাধিকার কান্না কান্নাকাটি সেরে তিনি চললেন পুরাতন বাড়ির খুঁজে বাড়ি মিলেও গেলো মোবাইল রেকর্ড দারুণ কাজ জমজমাট ফেইসবুক ইউটিউব টুইটার কেবল ফতুর হচ্ছে ভিখারি আবেগ গাছে পাতা না থাকলে তার কী? কিচ্ছু হবে না ব্যাংকে মেঘ না থাকলে তার কী? কিচ্ছু হবে না বাতাসে ভোর না থাকলে তার কী? কিচ্ছু হবে না জমানো আলোতে তার চশমাচোখ পেয়ে যাবে পথ জমানো চালে তার ক্ষুধার্ত মুখ পেয়ে যাবে ঘাস জোছনার প্লাবন বাড়তে থাকবে শীতার্ত চোখে পাহাড় নেমে ভাসবে গরম জলে পর্যাপ্ত পরিশ্রম স্বার্থক করেছে আকাশের গল্পছাদঘুড়ি জলপ্রেম দেখেছে হাজার বছর তারা ফুল ফুল গভীর স্রোতে উজানে টানা সাপ পাথর নুড়ি
বিশ্বাস
পানসে নদীতে এখন জলের যৌবন। নৌকা থাকে ঘাটে সারি সারি। রাতে নৌকাড্ডা বেশ জমে উঠে। চাচ্ছি আজকে আমাদের আড্ডায় কুকুরটা অংশগ্রহণ করুক। বাড়ি গেলে যতক্ষণ ঘরের বাইরে থাকি ততক্ষণ সে আমাদের সাথেই থাকে। নৌকায় উঠা তার জন্যে টাফ। তাকে কেউ নৌকায় উঠা শেখায়নি। অথবা তাকে নৌকায় উঠাবে এমন বিশ্বাসযোগ্য লোক কুকুরটা পাইনি। আমি ভালো করেই জানি কুকুরটা আমাকে খুব বিশ্বাস করে। কারন আমি তাকে মিষ্টি খেতে দিয়েছি সে খেয়েছে, আমি তাকে আম খেতে দিয়েছি সে খেয়েছে, এমনকি আমি তাকে পেয়ারা খেতে দিয়েছি সে খেয়েছে। আজকে তাকে নৌকায় উঠাবো। খান ভাই আমার সাথে চ্যালেঞ্জ করেছে যে আমি কুকুরটাকে নৌকায় উঠাতে পারবো না। মুচকি হাসি ☺ দিয়ে চেষ্টা করতে থাকি। কুকুরটা যখন নৌকায় উঠে যাচ্ছে এমন সময় খান ভাই একটা বাশ কুকুরটার দিকে ছুড়ে
ক রো না বি ন তে কো ভি ড উ নি শ [ পঞ্চম পর্ব ]
...দৌলতপুর গ্রাম থেকে চলে যান কুমিল্লা। সেখানে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সাথে সাথে পুরোদমে চলে ‘দোলনচাঁপা’ লেখার প্রস্তুতি... (দোলনচাঁপার আদি নিবাস নেপাল ও ভারতের হিমালয় অঞ্চল। এটি কিউবার জাতীয় ফুল। এটি ব্রাজিলে প্রথম নেয়া হয় ক্রীতদাস যুগে; যেখানে ক্রীতদাসেরা দোলনচাঁপা গাছের পাতাকে তোষকের মত ব্যবহার করতো। বর্তমানে ব্রাজিলে এর ব্যাপকতার কারণে একে রাক্ষুসে আগাছা হিসেবে অভিহত করা হয়। হাওয়াই অঞ্চলেও একে আগাছা গণ্য করা হয়। স্পেনীয় উপনিবেশ আমলে নারীরা এই ফুলের মধ্যে গোপন বার্তা লুকিয়ে আদান প্রদান করতো)। দুলির আরেক নাম দোলন। প্রমীলার পিতার নাম বসন্ত কুমার সেনগুপ্ত। মায়ের নাম গিরিবালা সেনগুপ্তা। বসন্ত কুমার সেনগুপ্তের আরও দু’ভাই ছিলো। জগত কুমার সেনগুপ্ত তার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা এবং ইন্দ্র কুমার সেনগুপ্ত তার কনিষ্ঠ ভ্রাতা। ইন্দ্র কুমার সেন তার স্ত্রী বিরজাসুন্দরী দেবীকে নিয়ে বসবাস করতো কুমিল্লার কান্দিরপাড়ে। বসন্ত