শব্দের ছায়া দেখে পাখিদের ঘর আঁকে মানুষ আকাশে বিমান উড়ে আকাশে মেঘ উড়ে আকাশে আকাশ উড়ে পলাতক প্রেম এসে নির্মান করে সংসার অনেক কথার বাহার ফুল কিন্তু চোখের সামনেই থাকে গলিত সূর্যের হাতে সন্ধ্যার বাজার বসে, মানুষ বড়ই নিষ্পাপ, আজাইরা কাজের মতো নিষ্পাপ। মধুপুর গ্রামে আজও কোনো মধুর চাষ দেখি নাই, মধুর চাষ হয়েছিল বলে মনে পড়ে না কিংবা ইতিহাসও নেই, তারপরও গ্রামটির নাম মধুপুর। অনেক মানুষের নাম মধু চা বিক্রি করে সাথে হয়তো চিনি নয়তো খেঁজুর গুর। যাক, নামে কী আসে যায়। নামের গুনে কত বদনাম আকাশের চাঁদে! ককপীঠে বাতাস থাকে, ককপীঠে থাকে কিছু ঘুম কিছু বিশ্রাম। মৃত পুকুরের আগাছায় পরগাছার সন্যাস, চলক স্কিনের পেছনে হাত পেতে থাকে মাস্টার শটের কারসাজি, অনেক খেলার পর গল্পের নামে কেবলই ছায়াবীথিকার লম্বা হাত। পৃথিবীও বড় মানুষ, আমরা সেই মানুষের পোকা, বাতাসে ঘুরপাক