প্রতিনিয়ত খেলে যায় তারা— শিশুদের ঘর ভাঙেনা কখনো, কখনোই না ওঠেনি কখনো গড়ে শিশুদের খেলাঘর উচ্ছ্বাস উদ্বেগ আবেগ শুরু থেকে শেষ শূন্যকুম্ভ প্রান্তিক এলাকায় কোলাহল ভরপিন্ড ভরপুর পাথরের ডানায় আশার পালকে কোমলপ্রাণ ঘুম পেছন থেকে সামনে সামনে থেকে পেছনে মাঝামাঝি সামনে মাঝে মাঝে পেছনে— একই কথা একই কান্না তবু নতুন তারা নয়তো রাজা— রাজ্য আছে তাদের তারা নয়তো প্রজা— তারা রাজার উপরে প্রশান্তিদেশ রোদ উঠে অন্ধকার নামে কুয়াশায় দেখা মিলে প্রেমের ঝিলিক ঢেউয়ের তরঙ্গের শিশুদের নবান্ন হিড়িক তারা হাসে কান্নার মতো তারা কাদে হাসির মতন তারা ঘুমে যায় যেনো জেগে আছে তারা জেগে থাকে যেনো ঘুম ঘুম রতন নেই তবু আছে শিশুদের খেলাঘর শিশুদের চোখে নেই বানানো সমাজ থাকে নাতো সমাজ বানানো আপন সমাজ বানানো পর শিশুচোখে থাকে মোহনার ত্রিকাল সাগর নদী দ্বীপচর
Day: November 27, 2021
কার বুকে রোপন করি পৃথিবীর আশা
জানালার পাশে সবুজ মাঠ মাঠের পাশে পানসে নদী পানসে নদীর পাশে বাস করে কোনো এক কবি কবিকে বলি নিয়ে আসতে নিয়ে আসতে দরজার পরপাশের মতো অন্ধকার কবি নিয়ে আসলো নিয়ে আসলো বৃদ্ধ দাদুর দাঁতের মতো স্মৃতিধরা পতাকা প্রেমিকাকে বলেছিলাম বলেছিলাম কোনো এক আশ্চর্য সহনশীল সন্ধ্যায় দেবদারু গাছের নিচে বিনয় ভবনের রাস্তার পাশে কাবা শরীফের পাথরে চুমু দেয়া হয়নি আমার চুমুু দিয়েছি তোমার ঠোঁটে রোপন করেছি তোমার ঠোঁটে চব্বিশ ঘন্টা অর্জনযোগ্য সব তেলাওয়াত দ্রোপদী মহাভারত সূরা আলাক সব শর্ত মেনে আমাকে দাও দূরদ্বীপে সাগরের বুকে স্বপ্নমাখা এক ছায়া— এক হাসিমাখা সৌহার্দ আশ্রয় প্রেমিকা আমাকে দিলো আইন কানুন দিলো নিয়মেধরা কাঁটাতার পতাকা সংবাদ প্রবঞ্চনা কৃষকের লাঙলের কাছে আশ্রয় নিলাম তাকেও বলি এনে দাও সবুজ হাসি আর মাঠভর্তি প্রজন্মের আশা কৃষকের লাঙল এনে দিলো এনে দিলো তামাশার সূর্য অলসতার ঘুম বাউলের দুতারায় আস্থা রাখি কিছুক্ষন বাউলও খাবার মাছের সন্ধানে ভুলে যায় নদীর জীবন ভাবের সুরে উদারায় তুলে দর্শন