ওরা সন্তানের মতো ভাবে কাশফুলে বৃষ্টি পড়ে জেএল দেওয়া চুলের মতো উড়ে যায় পাখি আবার বদনাম নামে সূর্যের পথ ধরে লাল থেকে আরো লাল হয়ে উঠে প্রতিবাদ পাওয়ার ইচ্ছে কাদামাটির নিচে বাইম মাছ ফ্যামিলির কাছে কম কথা দেওয়া হয় সারাদিন পানি আর পানি জল আর জল চলো এখনি উঠি পড়ি শান্তিনৌকার খোঁজে জীবন তো একটাই জীবনের নিচে সাদা কাশফুল কারো জন্য বিষয় ও বাসনা বিসর্জন দিতে হয় না দূরে অনাথ চোখের ঠিক সীমানার কাছে কানি বক একই চাঁদ একই আকাশ ছিন্ন দুটি আশাগল্প যাতনা জোৎস্না খেলা করে মনে নোনা বর্ষায় দুটি চোখ খুঁজে খুঁজে হয়রান এখনও খোঁজ তুমি আমায় শীতল হাওয়ায় কলমি ফুলের ধ্যানতৃপ্ত পাখায় একটি পাখি একা একা উড়ে আসে ছায়াপথ ধরে নদীর কিনারে ছাদ লাগবে না প্রিয় নৌকায় ছায়ায় চড়ুইভাতি আচ্ছা আমরা যাই আমরা যাচ্ছি অজানা পথে লোকালয়ে একটি পাখি একা একা উড়ে গান গায় নদীর কিনারে মেঘ আসে তোমার দেখাপথে অন্ধকার নামে তুমি ডুবে যাও আমি ডুবে যাই মিথ্যা পৃথিবীর মিথ্যা ছলনায় ছনচালে বাগানমাখানো
Day: October 16, 2021
ধর্ষণ, সুবিচার ও মাও সেতুং
বেইজিং গনপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকারের অধীনে সরাসরি কেন্দ্রশাসিত পৌরসভা হিসেবে পরিচালিত। বেইজিং কথাটির অর্থ ‘উত্তরের রাজধানী’। মহানগর এলাকার ভেতর দিয়ে হাই নদী ব্যবস্থার অনেকগুলো উপনদী প্রবাহিত হয়েছে, যাদের মধ্যে ছাওপাই নদী ও ইউংতিং নদীর কথা উল্লেখযোগ্যভাবে বলা যায়। বেইজিং সুসংহতভাবে গঠিত নয়; এখানে গ্রামীন বসতি ও স্থাপনার আধিপত্যই বেশি। প্রাদেশিক মর্যাদাবিশিষ্ট বেইজিং ষোলটি পৌরজেলা, উপ-পৌরজেলা এবং গ্রামীন জেলা নিয়ে গঠিত। ১৯৫০ সাল। ১৯৫০ সালের বেইজিংয়ের কথা। ১৯৫০ সালের বেইজিংয়ের একটি গ্রামের কথা। ১৯৫০ সালে বেইজিংয়ের একটি গ্রামের একটি ধর্ষিত মেয়ের কথা। চেয়ারম্যান তখন মাও সেতুং। বলা হয়ে থাকে মাও সেতুং কোনোদিন দাত মাজতেন না। কারন হিসাবে তিনি বলতেন বাঘের কথা। বাঘ নাকি দাত মাজে না। চেয়ারম্যান তখন মাও সেতুং। একটি মেয়ে উদাম মাঠে গণধর্ষণের কবলে পড়ে! মেয়েটি আস্ত শরীর নিয়ে বাড়ি ফিরে কান্না অভিমান