Skip to content
চরিত্রবান রাত। রাতবীর্য অন্ধকার। আলোয়পূর্ণ ছায়া অন্ধকারের পোশাক। দ্রোহতাবাজি ঝুলে থাকে অন্ধকারের সদর দরজায়। আনন্দ— স্বপ্লচিন্তার আস্তানা, দুঃখের নবীন যৌতুকে ঘেটুপুত্র। অন্ধকারবাবা ‘হক মওলা’ জিকিররব তোলে। মানুষ! মানুষের কাছাকাছি দূরে যায়— অসীম-সসীম দূর!
জয়দর। পলিমাটিমানুষ। কুয়াশার ডাকে চোখের দরজা খোলে। বউওম হৃদয় টানে। হৃদয়ের দাবিতে ডুবে থাকার অর্থ— বছরব্যাপী উপোস থাকা। চকবাজারে যেতে হবে। মানুষ ভাড়া আনবে— পূর্বে সূর্য দেখা, পশ্চিমে সূর্য না-দেখা— মধ্যবর্তী সময়ের জন্যে। সন্ত্রাস শীতের বিরুদ্ধে বাবুয়ানী অস্ত্রে সজ্জিত নয় জয়দর। রাস্তায় নামে— অর্ধেক বরফ, অর্ধেক পা সঙ্গে।
ভাড়াটে মানুষ কেটে আনবে পলিমাটিসন্তান। মানসিক শাসন ঘিরে ধরবে তাদের সবপাশ। কাজে ফাঁকি দিতে মানা। জয়দর তাদের বলবে— ‘ভাত পরের, কাম নিজের’