মানুষ হয়ে রাতের মতো কথা বললে আমি কিন্তু ঠিকই একটা ভোর কিনবো ভোরের সাথে সূর্যে যাবো ভোরের কথায় দুঃখ পাবো ভোরের চোখের শিশির খাবো তখন তুমি ঠিকই একটা ভোর হবে আমরা তখন দুপুরস্রোতে বিকাল হবো বিকালপরে অন্ধকারের খরস্রোতা এক নদী পাবো তখন তুমি মাত্র দুপুর পাওয়ার ইচ্ছায় তীব্র ব্যাকুল আমরা তখন দুপুররাতের শান্তি সুখের কুমকুমাকুম এমনি করে বয়বে রাত এমনি করে নামবে দিন পাখি গায়বে গায়বে গান একটি নদী জলে ভরা একটি নদী চরে খরা
Day: April 28, 2021
কষ্ট আর কত বড়!
আমার পৃথিবী পাতা নয় পাতার শিরা-উপশিরা কিংবা পেরিফেরাল পুলক অথবা চোখের পাতা আর চোখের দূরত্বের মতো ছোট কাহ্ন পার গুরুশাস্ত্রে ভক্তি নেই শ্রীরাম নিজের মনে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রার্থনা করি গুরু-শিষ্য আমার ইচ্ছার এপিঠ-সেপিঠ তবু ঝড়ো হাওয়া তুমি আশ্রয় নিলে এই জীবের ডানায় আমাকে জানলে তুমি কানায় কানায় আশা দিলে নিয়ে যাবে স্বপময় শুন্যদেশে শুন্য হয়ে গেলাম, স্বপ্ন আসেনি ঝড়ো হাওয়া চলে গিয়ে ভুল করোনি ক্ষুদ্র জীবন, কষ্ট আর কত বড়! ও সাথী আমার দেখে যেও পাতার মরণ
সমস্যা সমাধানের চর্চা
লখা ও চণ্ডী ঝগড়া লাগে। তাও খাবার নিয়া। কুবের নির্লিপ্ত। তাদের ঝগড়া সমাধান করতে আসে না। কারন কুবের মনে করে কাড়াকাড়ি করে জীবনে নিজের অবস্থান সক্রিয় রাখতে হয়। গণেশ চায় সাময়িক সমস্যার স্থায়ী সমাধান, কুবেরও চায়। কিন্তু কুবের খুব করে চায় তার সন্তান যেন সমস্যা সমাধানের চর্চার মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠে। কুবের মনে করে একদিনের সমস্যা সমাধান করে দিলাম মানে এক বেলার খাবারের জন্য একটি মাছ দিলাম, আর সমস্যা সমাধানের জন্য যদি তারা একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করতে পারে তাহলে তারা বড়শি পেয়ে গেলো। আমাদের কুবের নেই বললেই চলে। গণেশদের সংখ্যাই বেশি যাদের হৃদয়ে হুজুগে দয়া, ভালোবাসার ঘাটতি নেই। ফলে দেখা যায় অভিভাবক পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়ার পর সন্তান পড়ে কঠিন বিপাকে। কারন উত্তর দক্ষিন কিচ্ছু চিনে না। আর যতটুকু চিনে তাও অভিভাবকের চোখ