মিছে মিছে এতো কেন স্বপ্ন সাজে মিছে মিছে এতো কেন দুতারা বাজে মিছে মিছে এতো কেন মনটা সাজে দূর কুয়াশায় দূর কুয়াশায় স্বপ্ন মেলে দূরাগত তারা কেন আমাকে ডাকে আমি কেন ঝরে যাওয়া মেঘের বাঁকে ভোর কুয়াশায় ভোর কুয়াশায় স্বপ্ন খোলে দূরাগত তারা সদা একা না থাকে একা মনটা ছেড়ে ঝঞ্জা ছোটে তার পাশে ঘন কুয়াশায় ঘন কুয়াশায় স্বপ্ন দোলে 29082014, 313
Day: September 3, 2020
আকাশের উপরে আকাশ
যখন বৃষ্টির মতো বিপ্লব নামে তখন আমি চুপ থাকি। বিপ্লবের সাথে আমার দেখা হয়ে যায় রাস্তার মোড়ে চায়ের কাপে রেস্তোরাঁয়। বিপ্লব এক সামরিক ট্রেনিং চুপ করে বসে থাকার নাম, কেমন করে মানুষ হাঁটতে হাঁটতে চোখ ফিরিয়ে তাকায় এবং অন্ধকারে মিলিয়ে যায় তা নোটবুকে লিখে রাখার নাম বিপ্লব। মানুষ মানুষকে ভুলে গেলে শান্তি আসবে, মানুষ মানুষকে পরাজিত করলে শান্তি আসবে, মানুষ মানুষকে হত্যা করলে শান্তি আসবে। অনেক ক্লান্তি এসে জমা হয় শার্টের বোতামে, বোতামফুল তখন সাইকেল চালাতে পারে না, হাঁটতে থাকে। হাঁটা একমাত্র অসুখ যার কোনো বৃষ্টিরোগ নেই। অনেক নদী বুকে নিয়েও আমি রোদমানুষ হতে পারি প্রিয়তমা, ছোট হতে হতে তোমার পায়ের আঙুলের অনেক নিচ দিয়ে চলে যাবো তবুও বলব না ভালোবাসি। ভালোবাসা কোনো দেশ নয় যার স্বাধীনতার দরকার হয়, ভালোবাসা এক আকাশের
জিরো টু ইনফিনিটি
প্রিয় ঋতু। প্রিয় ঋতু নামে আমাদেরকে রচনা লিখতে হতো। ক্লাস ফাইভ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত এই রচনা লেখার রীতি চালু ছিল। আমার চারপাশের সবাই প্রিয় ঋতু রচনা মুখস্থ করতো। কিন্তু আমি কোনোদিন বাংলা রচনা মুখস্থ করে পরীক্ষার খাতায় লিখিনি। ছোট কাল থেকে কেন যেন বানাইয়া লিখতে ভালো লাগে। বানাইয়া লেখা মানে নিজের মতো করে লেখা। ফলে প্রিয় ঋতু রচনা লিখতে হলে আমি একেক পরীক্ষায় একেক উত্তর লিখতাম। মজা করে লিখতাম। প্রিয় ঋতুর দৃশ্যগুলো চোখের সামনে টপ টপ করে ভাসত আর আমি লিখতাম। এক কথায় বললে আমার প্রিয় ঋতু শীতকাল। কারন শীতকালের সাথে কাজের একটি শক্তিশালী সম্পর্ক রয়েছে, মানুষ প্রচুর কাজ করতে পারে এবং প্রচুর আরাম করতে পারে। তাছাড়া শীতকালের কুয়াশার মধ্যে জোছনার মতো মিহি মিহি একটা বিষয় রয়েছে। রচনা লেখার আবার একটি বিশেষ পদ্ধতি ছিল।